আকালের অন্ত্যেষ্টি হয়না কোনোদিন।
এই মাসানতলে আত্মবলি দেওয়ার সুখপ্রাপ্তি তাই বেশ কঠিন!
সম্বর্ধনাহীন ধূলোমাটি স্বাক্ষী থাকা, চতুর্দশী গ্রহণের স্বতন্ত্রতায় মিশে,
ঈশিতা হয়ে ওঠার চৌচির দেহমনের এই নিদারুণ হাহাকার আজীবনের।
নিজেকে আরো কতবার পুড়িয়ে ফেলার পর
কোষ্ঠীর অবিচারে দুচোখ দান করা যায় নিরন্তর মহাকাল?
ছিড়ে খাওয়া পথের তর্পণ গ্রাসনালী হয়ে শোষনোপযোগী হতে পারে কি কোনোদিন?
আঁধারি প্রহরের অপেক্ষায় জড়ানো
এই অবিঘ্নিত সংগ্রামের অবশিষ্টাংশ শেষ করতেই তাই,এই দুকলম বেশি লিখে যাওয়া।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন